Sunday, June 27, 2021

অনিদ্ররা

: কি চাই তোমার?

: ওই অন্ধকার।

: কি দেবে বিনিময়ে?

: এই অন্ধকার।

: কে তুমি?

: অন্ধকার।

: যাবে কোথায়?

: চির অন্ধকারে। 




❤ PRETTY LIE SONG ❤

U owe me a song boy

U owe me neatly grafted beautiful words

Sensual progressions of notes

smooth dreamy beats

N the deepest voices from the promised heaven


I m sorry I forgot for a while

U r the most truthful creature got close to me

with those deepest eyes like stars

N the flash of the morning sunshine like smile on Ur face

I ws middle of something 

hopeless n miserable 

At once the world turned cozy n peaceful 


U owe me a song boy

Sorry I forgot for a while

It ws like the finest liquor under the full moon

The gentle breeze ws absorbing n groovy

U were beside me 

as close as I could sense Ur temperature n smell n sanity

Silence ws so tempting 

We forgot to think bout words

remember?


U owe me a song boy

U owe me devotedly weaved blissful words

Seductive progressions of notes

Concentrated thaughtful beats

N the Iustful voices from core of real universe


https://soundcloud.app.goo.gl/rc2gw







Saturday, June 26, 2021

টুকরো কথা : পিরিয়ড

ক্লাস সেভেনের বার্ষিক পরীক্ষা চলছিল তাই ভোরে ভোরে ঘুম থেকে উঠে পড়েছিলাম। হঠাৎই খেয়াল করলাম ফ্রকের নিচের দিকে সাদা ঝালরে ছোপ ছোপ খয়েরি (ঠিক যেন খয়রি ও নয়) দাগ। অতোটা পাত্তা দিলাম না দেখে বরং মুখহাত ধুয়ে ঠিকঠাক লক্ষ্মী মেয়ের মতো পড়তে বসলাম। কিন্তু হঠাৎই একটা অন‍্যরকম অস্বস্তি হওয়াতে ছুটে বাথরুমে গেলাম। ভয়ে আতঙ্কে স্তব্ধ হয়ে পড়লাম কারন খেয়াল করে দেখলাম প‍্যান্টিতে তাজা রক্ত গড়িয়ে যাচ্ছে আর জামার পেছনেও ছোপ ছোপ  টাটকা রক্ত। কোত্থেকে রক্ত বেরুচ্ছে তা বুঝতে পেরে গা হাত পা আরো হীম হয়ে গেল। হঠাৎই মনে হলো আমার মনে হয় বাচ্চা হচ্ছে কারন কার কাছে যেন শুনেছিলাম বাচ্চারা পেটের ভেতর রক্তের মধ‍্যে ডুবে থাকে আর প্রসবের সময় রক্তসহ বেরিয়ে আসে। আমার মানসিক অবস্থাটা ঠিক কি ছিল সে মুহূর্তে তা আসলে ভাষায় বোঝানোটা মুশকিল। ম‍্যান্সট্রুয়েশান বা যাকে আমরা চলতি ভাষায় বলি পিরিয়ড, তার সম্পর্কে কোন ধারনাই আমার ছিলনা। বাড়িতে মা ছিল, বড় বোন ছিল, স্কুলের বন্ধুরা, আত্মীয়স্বজন, প্রতিবেশী কেউ কোনদিন এই প্রসঙ্গটাই কোনদিন টানেনি। আতঙ্কে পরীক্ষার পড়া মাথায় উঠলো। মা কে ভীষণ ভয় পেতাম তাই কিছু বল্লাম না আর বোনকেও বল্লাম না যদি মাকে বলে দেয় সেই ভয়ে। আর বাবা কিংবা ভাইদের এই লজ্জ্বাজনক কথা বলার প্রশ্নই ওঠেনা। কিন্তু রক্তের দাগতো আর বেশিক্ষণ চাপা দিয়ে রাখা যায় না। ব্রেকফাস্ট শেষ করে উঠতেই মা আর বোন ঠিক ধরে ফেললো আমাকে। কিন্তু খুবই অদ্ভুত ব‍্যাপার মুখে টু শব্দটাও করলো না দুজনে, শুধু যেন চোখে চোখেই নিজেদের মধ‍্যে বললো কিছু একটা। পরে আমার মাই বুঝিয়ে দিয়েছিল কিভাবে স‍্যানিটারি ন‍্যাপকিন ব‍্যাবহার করতে হবে, বললো এখন থেকে প্রতি মাসেই এমনটা হবে কিন্তু এর বেশি কিছু আর বললো না। শুনে এতো কান্না পেয়েছিল, ভাবছিলাম কি এমন অন‍্যায় করেছি যে এমন খারাপ একটা অসুখ হলো।


এই ব্লগটাতে অনেক কিছুই লিখে রাখি, তো ভাবলাম ম‍্যান্সট্রুয়েশানের অভিজ্ঞতা নিয়েও কিছু লিখি। এ তো কোন নিষিদ্ধ বিষয়বস্তু নয় (সত‍্যি বলতে কোন বিষয়বস্তুকেই আমি নিষিদ্ধ বলে মনে করিনা) বরং জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ণ অভিজ্ঞতাই, বিশেষ করে যখন প্রবল রক্তপাতের কারনে আর পেশীর ব‍্যাথার কারনে আমি ঘুমাতে পারছিনা মোটে সারারাত, দূর্বলতায় নিস্তেজ হয়ে পড়েছি প্রায়, আর সেই সাথে চারদিকটা ঘোলা দেখছি, তখন ম‍্যান্সট্রুয়েশান ছাড়া আর কি নিয়েই বা লিখবো।


ক্লাস এইটে যখন পড়ি তখন এক ঈদের সময় পিরিয়ড হয়েছিল। ঈদের জামা পরে সারাদিন বাসায় বসে ছিলাম বুক ভরা প্রবল চাপা কষ্ট নিয়ে। এমন হয়েছে সমুদ্রে ঘুরতে গেছি কিন্তু পানিতে নামতে পারিনি। বাইরে কোথাও স‍্যানিটারি অব‍্যবস্থার কারনে প‍্যাড পাল্টাইনি দীর্ঘ‍্য সময় তাই সাময়িক ইনফেকশানেরও স্বিকার হতে হয়েছে কখনো। তবে এ কথা সত‍্যি যে আমি সেই ভাগ‍্যবতীদের মধ‍্যে একজন যাদের ম‍্যান্সট্রুয়াল ক্র‍্যাম্প হয় না তেমন একটা। আমার এক বন্ধুর এমন অবস্থা হয় যে প্রায় মাসেই হসপিটালে ভর্তি হতে হয়। এক বন্ধু একবার অফিসের মিটিংয়ের মধ‍্যেই ব‍্যাথায় অজ্ঞ‍ান হয়ে গিয়েছিল। আরেক বন্ধু একদিন দেখি ফেইসবুকে স্ট‍েটাস দিল পরজন্মে সে যেন আর নারী হয়ে না জন্মায়। আমি মনে মনে খুবই কৃতজ্ঞ এই কারনে যে পিরিয়ডের ভোগান্তিটা এখনো পর্যন্ত আমার সহনীয় পর্যায়েই থাকে।


পিরিয়ডকে আমরা নারীরা যেভাবেই হোক সহ‍্য তো করে নিই জীবনের সিংহভাগ, কাউকে জানতে না দিয়ে, বুঝতে না দিয়ে। নিতান্ত অপারগতা ছাড়া নিজেদের দায়িত্ব কর্তব‍্যগুলোও পালন করে যাই এই পীড়াদায়ক রক্তপাতকে যুঝেই, তবু একেই নারীর দূর্বলতা, অশুচিতা, অযোগ‍্যতা কিংবা পাপের শাস্তি বলেও বারবার নারীকে ধিক্কার দেয়া হয়েছে এবং এখনও দেয়া হয় প্রত‍্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে এই তথাকথিত সভ‍্য সমাজে। অন‍্য ধর্মের মতামত জানিনা, কিন্তু ইসলামিক এক বইয়ে পড়েছিলাম আল্লার নির্দেশ অমান‍্য করে গন্দম ফল খাওয়ার অপরাধে নারীজাতির ওপর অর্পিত অনেকগুলো শাস্তির একটি শাস্তি হলো ঋতুস্রাব। জানিনা ঠিক এর কোন কোরানিক ভিত্তি আছে, না কি এ শুধু সেই নির্দিষ্ট লেখকের মনগড়া গালগল্প। তবে যেটাই হোক না কেন এ এক ইসলাম বিরোধী শাস্তিই বটে। কারন ইসলামে তো একজনের পাপের ভাগ আরেকজনের ঘাড়ে চাপানোর নিয়ম নেই, শাস্তিভোগ তো দূর। সব ধর্মেই নারীকে অশুচি অপবিত্র মনে করা হয় এই পিরিয়ডের কারনে। পিরিয়ডের সময়ে কোন ধর্মীয় আচার পালন করা যাবেনা, সুরা বা মন্ত্রপাঠ করা যাবেনা, এমন কি ধর্মীয় ভাবে পবিত্র কোন স্থানেও প্রবেশ করা যাবে না। কিছু কিছু ধর্মীয়ভাবে পবিত্রস্থানে তো নারীদের সবসময়ই যাওয়া নিষেধ। আমার বাবাকে যেখানে কবর দেয়া হয়েছে সেই গোরস্থানে নারীদের প্রবেশ নিষেধ। একজনকে কারন জিজ্ঞেস করেছিলাম, কেন, বলেছিল, "কবরস্থান পবিত্র জায়গা, এই জন‍্য আর কি মহিলাদের ঢোকা নিষেধ"। জবাব কি হতে পারে জানতাম তারপরও যখন জিজ্ঞেস করলাম পবিত্র জায়গা তো জানি, তা মহিলাদের ঢোকা নিষেধ হবে কেন? বললো "বুঝলেন না, মহিলাদের তো... ওই যে... মাসিক হয়"। এই বর্বর অসভ‍্য ইতর লোকগুলো ঠিকই জানে একজন মহিলার তিনশ পঁয়ষট্টি দিন মাসিক হয় না। নারীর আবেগ, অনুভুতি, কষ্ট, এমন কি প্রিয়জন হারানোর শোকও এদের কাছে বিদ্রুপের বিষয় মাত্র।


আমাদের সমাজের সভ‍্য মানুষেরা পিরিয়ড নিয়ে নারীবিদ্বেষী ও পশ্চাৎপদ ধারনাগুলো থেকে বেরিয়ে তো এসেছে কিন্তু তারপরও পিরিয়ড প্রসঙ্গটা এখনও যেন লোকসন্মুখে আলোচনার অযোগ‍্যই থেকে গেল, যেন পরোক্ষভাবে একটা লজ্জাজনক বিষয় হিসেবেই চিহ্নিত থেকে গেল। কোন কোন পরিবারে এমনও দেখেছি স‍্যানিটারি প‍্যাডের বিজ্ঞাপনের সময় টিভির চ‍্যানেল পালটে দেয়া হয়। বিশেষ কোন সুবিধা নয়, ম‍্যান্সট্রুয়েশান নিয়ে সচেতন হোক সমাজের সর্বস্তরের নারী ও পুরুষ, প্রয়োজনে ম‍্যান্সট্রুয়েশান নিয়ে যে কোন জায়গায় কথা যেন বলে যে কেউ। প্রবল মাইগ্রেনের ব‍্যাথা নিয়ে যেমন কেউ সাহায‍্য চায়, সহ‍্যের অযোগ্য পিরিয়ড ক্র‍্যাম্প নিয়েও যেন তেমনি চাইতে পারে, স্বাভাবিকভাবে, কোন লজ্জা না পেয়ে, যে কারো কাছেই, হোক পরিবারের সদস‍্য, অফিসের সহকর্মী কিংবা কোন অচেনা ব‍্যাক্তি। বিশেষ করে পিরিয়ড নিয়ে লজ্জা, লুকোচুরি আর অশুচিতার বিশ্বাস পরিবারেই ঘুচুক সবার আগে।






A destination is always a Destination

Smoky vision leads to an illusion of life

Smoky vision leads to an illusion of death

Breathing but not breathing 

Thinking but not thinking 

Chemicals make it faster n keen

A destination is always a Destination 

Blue ceiling turns purple n then black

Chemicals oh chemicals 

Build it all n then destroy it all

A destination is always a Destination 

Human oh human

U r the biggest lie of Ur God

N God is the biggest lie of Urs

Live in a delightful illusion 

Human oh human

U r the biggest lie of Ur Savior

N Savior is the biggest lie of Urs

Die in an immortal illusion 

Chemicals make it faster n keen

A destination is always a Destination 





Friday, June 25, 2021

Poop💩Talk

Couple of years ago one of my friend (m confused though, whether he still holds there) said "...rather think bout ourselves, only, this is so ME n this is so U... what we can say bout life? life is life..." He is not a native, lives across thousads of miles. All I know bout him that he wanted something new, some charm of craziness, profound independence, state of peace, a beginning, skin n bone, may be a little tushy... even a newborn... would he be convinced to remain only a friend? ... um... NAH! 

Motivational speaking has exceeded the fames of preaching for years, though I see vice versa on n on. During my routine  drainy days I do feel hopeful sometimes but most oftenly my inner demons whisper to me to see through eyes n peel some skin. Every good speaker in this world struggles with their own insecurities worthfully. During every performance in my life, on or off script n on or off stage, my knee-heads worked much more. N everytime I asked to myself afterwards what's the meaning of all these? What we think will give a meaning to our life if turns meaningless then whats actually the point of existence?

My mom tried hard to decorate me with her desired props, dialogues, actions n thoughts. Every parent do so willingly or unwillingly... all fall in a systematic superstructure, n so I dont see any practical significant difference by the way.  The fact is that when I find every prop, dialogue, action, thought n even existential  idea disrespectful, vague n meaningless, my mom cries out to dear lord loud for her misery coz she finds  giving birth or motherhood so meaningless n full of suffering. Our parents eventually get desperate to be perfect to sell their built-in idea, in a sense of consevation, I m not against this. But its heartbreaking to lose a loving one behind a priest or an extremist in any way.

Every typical family is somehow eagerly turns into a homogeneous nercissistic venture. Religious value system copes like a pro tool with it. When they say bout  'the bright side' then my little head decodes it 'the light side'... or may be 'the shallow side'. 

M not a nihilist in a whole but human being is a very slow progressing species, I must say, unfortunately. N I m one of the super slow one... keeping wandering n questioning n over thinking n draining my youthful life without even noticing, unambitiously... pointlessly...





Thursday, June 24, 2021

Swelling Glimpses in Darkness

I was watching rain

N but rain

Watching them leaving 

One after another

I was listening rain 

N but rain

Listening them leaving 

One after another 


I always hv had a strong nose

They asked " U smell every little thing!!! Why r U so weird?"

I thought I can even smell a color a word a note a tone a smile a tear a brain a mind a soul a moment a past a future...


I always hv had a poor vision

They got disgusted " Where do U put Ur damn eyes?"

I thought I don't wanna see around up above below under near far inside deep... 

Rather I wanna watch into a void


I always hv had a poor hearing 

They got surprised "R U deaf? How cud U be still alive?"

I thought  I dont wanna hear around up  above below under near far inside deep... 

Rather I wanna hear a silence through n through 


I always hv had a sensitive tongue 

They couldn't help laughing "Grow up! Test some spices. U r not a baby anymore."

I thought I dont wanna test all or everything too sweet too hot too salty too soury too bitter...

Rather I wanna be a monk n live on alms


I always hv had a delicate skin

They started yelling on me " What's the problem with U? We barely touched U!!!"

I thought I dont wanna be touched anymore too sweet too hot too salty too soury too bitter...

Rather I wanna be a wanderer n walk bare foot on n on


I always hv had an acute soul

They mocked even in silence "How could U manage to hold such a labish sadness in Ur soul? Turn around n rise on the bright side, U dumb!

I thought I dont wanna get a flash ever again too bright too alluring too alive too tempting n too lie...

Rather I wanna keep searching the truths  in ginormous piles of darkness 


I m watching rain

N but rain

Watching them leaving 

One after another

I m listening rain 

N but rain

Listening them leaving 

One after another 

n waiting 

n waiting 

n waiting...





She was caught by Humans

All at once she saw him

N called him by his name 

In between 

Skies started falling

One by one...

She got cursed by humans

Days keep passing

One after one...

Everything ends up anyway 

She now thinks calmly on her bed

Everything ends up

Little by little...





Sunday, June 20, 2021

After Rain

We lost a hope

But still there is left some beauty 

So Its the time U see

Its the time to let it go

The soothing breeze smells like rain

moistured n fresh

Enters into every skin pore

Enters into every brain cell

Says, "let it go"

Says, "get free"


We lost a hope

But still there is left some beauty 

Its the time to let it go

U see...




Tuesday, June 15, 2021

কোমল নিষাদ

এখানে শিকারীদের জটলা

ওখানে শবেদের ভীড়

যদি বলো অন‍্য কোথাও পালাবো

একটা প্রশ্নও না করে বিক্রি করবো

শরীরের বদলে শরীর

বর্ষার ঝুম বৃষ্টিতে ভিজতে পারি তারপর

সর্দি কাশি জ্বর সব সয়ে নেবো

সয়ে যাবেও হয়তো

যদি দাবী করো

উন্মাদ শরীরের বদলে উন্মাদ শরীর

বৃষ্টির পর ভিজে চুলে অপেক্ষা করবো নাহয়

নাটকীয় রৌদ্রের জন‍্য

স্বপ্নময় রঙধনুর জন‍্য

যদি মাথা রাখতে দাও কাঁধে

উন্মুক্ত বালুকাবেলায়

আর নিঃশব্দেই চেয়ে নাও

পবিত্র শরীরের বদলে পবিত্র শরীর





Sunday, June 13, 2021

Walls whisper to each other

walls never shout 

United together to hold something 

Dat nobody knows bout

Walls whisper to each other

Careful n straight

I wanna say to them something 

They'll keep it right

They can keep tracks of days n years

They can defeat a fear

Cuddle with me whisper to me

Sheer walls devoted n dear

Thursday, June 10, 2021

টুকরো কথা : ফ‍্যান্টাসি

ফ‍্যান্টাসি শব্দটার মধ‍্যেই একটা অদ্ভুত ফ‍্যান্টাসি আছে। আমার মতো ফ‍্যান্টাসিপ্রেমীরা সেটা অনুভব করেন নিশ্চয়ই। ফ‍্যান্টাসিপ্রেমের মধ‍্যে আবার আছে নানান মাত্রা। এই যেমন আমি, আমাকে ফ‍্যান্টাসিপ্রেমী না বলে আসলে ফ‍্যান্টাসিবিলাসি বলাই হয়তো ঠিক হবে। বাস্তববাদি মানুষেরা হয়তো ভ্রুকুটি করবেন কিন্তু তাদেরও বলি যা কিছু বাস্তব তা নিয়ে কি করে এতোটাও নিশ্চিত হলেন, ভাবুন তো একবার? রবিঠাকুর বলেছেন "আমারি চেতনার রঙে পান্না হলো সবুজ, চুনি উঠলো রাঙা হয়ে"... এই না হলে প্রজন্মান্তরের বেস্টফ‍্রেন্ড! যাই হোক, আমি হই কিংবা আপনি হন আমরা সবাই অবচেতনার দাস দিন শেষে, বেশি কি কম সেও জানে আমাদের অনন‍্য নিপুন অবচেতনাই। মাঝেমধ‍্যে জানেন তো বেঁচে থাকাটা বড় গোলমেলে ঠ‍্যাকে। তা ঠেকুক, তাই বলে কি প্রেম দেবো না !?! মন, প্রাণ, প্রেম সব দিয়ে বেঁচে আছি, একেবারে শতভাগই। আর কিছু থাকুক বা না থাকুক, অবলম্বন, ওই যে, ফ‍্যান্টাসি। এ যেন একটা জীবন বা বহু জীবনের সমারহ আমি যাপন করে যাই এই বিশ্বাসে যে এর সবটাই সত‍্যি !!!



নৈঃশব্দ‍্য : তিন

প্রয়োজন ফুরোয় না অপ্রতুলতার সম্ভারে

যে থাকে চির অমোঘ দৃষ্টির গোচরে

তাকে বলো সময় ফুরোয়

ঋতুময় এ বসুন্ধরায়

প্রয়োজন নয়

নিশ্চয়




নৈঃশব্দ‍্য : দুই

আত্মার অংশ যে

থাকে ওইখানে ওই দূরে

তাকে ডাকিনি আর নাম ধরে

জীবনের উচ্ছাস থামেনি কোনদিন

এখানে যে প্রতীক্ষায় থাকে নবজন্মের

তার বড় দেরি হয়ে যায় বারবার স্বর্গাভিমুখে





নৈঃশব্দ‍্য : এক

কতোদিন?

কতো বছর?

হারিয়ে গেছি আমি

অদ্ভুত অন্ধকারে চোখ রেখে রেখে

কখন হারিয়ে গেলাম?

কে জানে?

কেন?




ভার

কেউ কিচ্ছু বলছেনা

কেউ কিচ্ছু ভাবছেনা

কেউ যাচ্ছেনা কোথাও

কারো বুকে দগদগে ঘা 

কারো দুচোখ অন্ধ হয়ে গেছে

কারো নিঃশ্বাসে মৃত‍্যুর গন্ধ

এই ভালোবাসা হীণতার লোকালয়ে

কেউ কিচ্ছু বলবেনা

কেউ কিচ্ছু ভাববেনা

কেউ যাবেওনা কোথাও




কাঁদো দেয়াল কাঁদো

কাঁদো

কিছুটা কান্নার ভাগ তুমিও নাও

সময়টা ছিল তারুন‍্যের 

কিন্তু মৃত‍্যু এসে ছিনিয়ে নিল সবকিছু

বুকের ভেতরে হুহু

মনে হয় ছাই হয়ে মিলিয়ে যাই বাতাসে

তবু

তুমিও কাঁদো কিছুটা

কাঁদতে কাাঁদতে ঘুমিয়ে পড়বে, দেখো,

একে ঘুম বলেনা, জানো তো,

এ হলো প্রাণহীন কান্না

সময়টা ছিল তারুন‍্যের 

কিন্তু মৃত‍্যু এসে ছিনিয়ে নিল সবকিছু

হায়

আকাশ চিরে দিতে পারতো সে তারুন‍্যের তেজ

আর বৃষ্টি হয়ে নামতে পারতো সৃষ্টিশীল ধরিত্রীর বুকে

ক্ষমা কোরো আমায়

এই মৃত তারুন‍্যের নিষ্ফল কান্না 

তোমার চোখ থেকেও ঝরুক কিছুটা





Tuesday, June 8, 2021

Words : Four

They say, "everything happens for a reason"

They say to hold on till the end

"Angels r around happy n busy,

Building a fortune my friend" 


They say, "being alone is a blessing,

Good thing starts over from a void"

They say, "stars n planets r moving,

Bout to shine Ur way my friend"


They say, "if U lost all strings

If U can survive alone in dark

U will become wiser n mightier

Just keep on thriving n leave a mark"


They say n keep saying to keep me awake

While I cant push anymore a tired heart

I dont know what is life n what bout blossom  

Only know I m standing alone with a handful of my own dust


 


Monday, June 7, 2021

সুপ্রভাত : চৌদ্দ

বুড়ো ডুমুর গাছটায় ভোর থেকেই পাখিদের বিরামহীণ কোলাহল 

এই শান্ত গলিটার আলো হাওয়া তীক্ষ্ম তরঙ্গে চিরচিরে

আদ্র আদুরে ত্বক আর চুলে আয়েশি চোখ মেলি

চিরকালের চেনা শহরে

কোন এক প্রতিবেশীর বাড়ি থেকে শঙ্খধ্বনি ভেসে আসে তারপর কাঁসর ঘন্টাও বেজে ওঠে

একটু দূরেই বাবা সেই যে ঘুমিয়েছে

ওর সমাধি ঘিরে নাকি ফুটে থাকে দারুণ প্রশান্তির ফুল গাছেরা, কৃষ্ণচুড়াটা নাকি কৈশোর ছুঁয়েছে

শুনতে পাই

ওখানে তো আমার যাওয়া বারন

এখানে আকাশ নীল হয় বেশি, কালোও হয় বেশি

এমন প্রবল বর্ষা নামে যে অপ্রতুলতা ছেয়ে যায় চেতনায় 

চিরকালের  প্রিয়তম শহর

চিরকালের দূ:খেরও শহর

পাহাড়গুলো দেখতে বেরুবো

সমুদ্রের হাওয়াও খেয়ে আসবো ভাবছি

তারপর ফিরে  যাব আমার নতুন আবাসে

আর হয়তো আসা হবে না ফের কোনদিন



দেয়ালে আঁকা পোট্রেট

নরম চুল আর কোমল ত্বকের দূরন্ত শৈশব

দুচোখে অপার বিষ্ময় নিয়ে 

দেখে যায় অনন‍্য পৃথিবী 

তার চোখে অসামান্য হয় নিতান্তটুকুও

দারুণ হতাশার দিনেও

সুবর্ণ কঠিন দেয়ালে হোঁচট খায় দুচোখ

তার নিষ্পাপ চোখে, মনে আর হাতে

উজ্জ্বল ফুটে উঠেছে দেখি কারো পোট্রেট

সুন্দরতম এ কি আমারই চির চেনা মুখ?

হায় অবিচল দেয়াল

নিষ্পাপের ভালোবাসা 

তোমাকেও করে তোলে মমতাময়

আর আমাকেও কাঁদিয়ে যায় অদ্ভুত করুন আত্মপ্রেমে


[আমার ভাতিজি মাহসিনের ছ'বছর বয়সে আঁকা ঘরের দেয়ালে আমার পোট্রেট ও বলেছিল "দ‍্যাখো ফুপি তোমার রেইনবো হেয়ার!"]


Sunday, June 6, 2021

গ্রস্তা

এমন মন নিয়ে এসেছিল সে

এতো সবুজ, এতো নরম

যেন ভোরের কচি ঘাস

এমন মন নিয়ে এসেছিল সে

এতো স্বচ্ছ, এতো গভীর

যেন পবিত্র জলাশয়

একমনে চলতে চলতে এসেছিল লোকালয়ে

ওরা ভাবলো চোর, ডাকাত, খুনে...

আরও কতো কি...

সে শুধু ফ‍্যালফ‍্যাল চেয়ে থাকলো

যেন বলতে চাইলো 

"ভালোবেসে এসেছি আমি

দ‍্যাখো এই বুকে কেমন ওম 

দ‍্যাখো কতো নরম দু'হাত পেতেছি

সব ফেলে এসেছি, জানো..."

ওদের সন্দেহপ্রবণ মন আরও কালো হলো

বটে... এ মহা ধুরন্ধর...

রাশি রাশি তীর ছুঁড়ে ছুঁড়ে দিলো ওরা অব‍্যর্থ‍‍

যন্ত্রণায় কাঁদতে কাঁদতে অন্ধ হলো সে

কিন্তু মরে গেলো না ঠিক একেবারে

তারপর ওরা একে একে চলে গেলো যে যার কাজে

আকাশে মেঘ করলো ভীষণ

ঠিক মহাপ্রলয়ের আগে আগে যেমন হবার কথা থাকে 

হাতড়ে হাতড়ে মুঠো মুঠো ধুলো শুঁকে নিতে লাগলো সে

ঠিক যেন দক্ষ কুকুর

অবিচল বিষন্ন ক্ষুব্ধ আকাশের নিচে

বহুকাল

একাই

তারপর ধরলো বাড়ির পথ

চোখ ফিরে চাইনা তার  

বিশ্বাস যে হারায় চিরতরে 

জেনো তার চাইনা কিছুই আর 




Wednesday, June 2, 2021

তৃষ্ণা

এ মুখে যেন লাবণ‍্য ধরে রাখি আজীবন

জীবন এ‍্যাতো ছোট ক‍্যানে?

আর হৃদয়কে ভিজিয়ে রাখি উষ্ণ মমতায়

আজীবন হেঁটে হেঁটে দূরে দূরে যাই

বারবার ফিরে ফিরে আসবো বলে

জীবন এ‍্যাতো ছোট ক‍্যানে?

অচ্ছুত বিবাগি কবি হয়ে গিয়েছিলাম কবে,

জানিনা

ছোট ছোট পোকাদের জীবনের গান 

এঁকে রাখি দুচোখের পাতার নিচে

হায় জীবন...

জীবন এ‍্যাতো ছোট ক‍্যানে?

শান্ত জলে মাছেরা কৌতূহলী মুখ তুলে তুলে

সূর্যকে দেখে নেয় হয়তো

আমিও হবো তোমাদের সঙ্গী এক

তলিয়ে যখন যাবো

যদি চাও তো খাদ‍্য হতেও পারি

হায় জীবন...

জীবন এ‍্যাতো ছোট ক‍্যানে?






আবোলতাবোল : চৌদ্দ

বজ্র আঁটুনি

গেরোটা যথারীতি ফষ্কা

পাপা আছে মামা আছে

আর আছে বাবুষ্কা

আলমিরা ভর্তি

ফ্রিজটাও ভর্তি

বুকটা শুধু ফাঁকা

আকাশ থেকে বৃষ্টি পড়লে

কিংবা বৃষ্টি থেমে গেলেও

কেঁদেই মরে আনুষ্কা

চাঁদ ওঠে ফুলও ফোটে

ঘরের ভেতর হাতি

কেউ যদি তার ঘুণও জানে

খাবি এমন লাথি...

নই কারো স্বজন আর

কিংবা প্রেমিকা

মাঝ সাগরে ভুজংভাজং

ডিপ্রেশনে ঢাকা

মিনিয়েচার নয়

মিনিমালিজমের ভক্ত

মনের মতো জীবন পাওয়া

সহজ নয়, বেশ শক্ত

সোসাইটি টা উগরে দিল

আবেগ বিবেক প‍্যাশন

খামচি খাওয়া মুখ 

সর্বকালের ফ‍্যাশন

আমি আছি তুমি আছো

সে ছিল সেও ছিল

এ থাকে ও থাকে

যোজন যোজন দূর 

গুমরে কাঁদে

মরেও যায়

ভালোবাসার সুর

জঠর আছে যোনি আছে

চাওতো পাবে সব

শুধু বলো তুমি নও

মিথ‍্যেবাদি ঠগ

অমুক হও তমুক হও

হও প্লেবয় কামুক

এই পৃথিবী তোমার হোক

ওই স্বর্গও তোমার হোক

বিক্রি শুধু করোনা

ভালোবাসার সুখ

তোমার জন‍্য গোলাপ

সহস্র নীলপদ্ম

সব বিমূর্ত কবিতা

গানের সুর ও ছন্দ

তোমার জন‍্য বসন্ত

তোমার জন‍্য বৃষ্টি

যন্ত্রণা ও সাধনায়

প্রজাপতির সৃষ্টি

সে ছিল সে আছে

থাকবে চিরকাল 

তোমার জন‍্য আপেক্ষা

তপ্ত রঙিন গাল

তোমার জন‍্য জন্ম নেবে

নিদারুণ বারবার

পড়তে যদি পারো

চোখের ভাষা তার





Tuesday, June 1, 2021

প্রেমে পড়ি শুধু তোমার

জ্ঞানী লোকেরা বলে

বোকারাই করে তাড়াহুড়ো

তবে আমি অসহায়

শুধু প্রেমে পড়ে যাই তোমার


এভাবেই কি রয়ে যাবো

হবে কি পাপ কোনো

যদি হই আমি অসহায়

আর প্রেমে পড়ে যাই তোমার


যেমন নদী বয়

সাগরেই ছুটে যায়

প্রিয়তম, জেনে নাও

কিছুতো আমাদের টানে


দুহাত বাড়িয়ে দিলাম 

এ জীবনও তোমায় দিলাম

কারন আমি বড় অসহায়

প্রেমে পড়ি শুধু তোমার


[এলভিস প্রিসলি থেকে ভাবাঅনুবাদ]

https://youtu.be/2YFYRYUoCPQ





English Translation of Bangla Folk Song: Fakir Lalon Shah; চিরদিন পুষলাম এক অচিন পাখি; Forever I Nurtured a Mysterious Bird

 Forever I Nurtured a Mysterious Bird Forever I nurtured a mysterious bird, which never discloses its identity. For this grief, my eyes ...