: কি চাই তোমার?
: ওই অন্ধকার।
: কি দেবে বিনিময়ে?
: এই অন্ধকার।
: কে তুমি?
: অন্ধকার।
: যাবে কোথায়?
: চির অন্ধকারে।
: কি চাই তোমার?
: ওই অন্ধকার।
: কি দেবে বিনিময়ে?
: এই অন্ধকার।
: কে তুমি?
: অন্ধকার।
: যাবে কোথায়?
: চির অন্ধকারে।
U owe me a song boy
U owe me neatly grafted beautiful words
Sensual progressions of notes
smooth dreamy beats
N the deepest voices from the promised heaven
I m sorry I forgot for a while
U r the most truthful creature got close to me
with those deepest eyes like stars
N the flash of the morning sunshine like smile on Ur face
I ws middle of something
hopeless n miserable
At once the world turned cozy n peaceful
U owe me a song boy
Sorry I forgot for a while
It ws like the finest liquor under the full moon
The gentle breeze ws absorbing n groovy
U were beside me
as close as I could sense Ur temperature n smell n sanity
Silence ws so tempting
We forgot to think bout words
remember?
U owe me a song boy
U owe me devotedly weaved blissful words
Seductive progressions of notes
Concentrated thaughtful beats
N the Iustful voices from core of real universe
https://soundcloud.app.goo.gl/rc2gw
ক্লাস সেভেনের বার্ষিক পরীক্ষা চলছিল তাই ভোরে ভোরে ঘুম থেকে উঠে পড়েছিলাম। হঠাৎই খেয়াল করলাম ফ্রকের নিচের দিকে সাদা ঝালরে ছোপ ছোপ খয়েরি (ঠিক যেন খয়রি ও নয়) দাগ। অতোটা পাত্তা দিলাম না দেখে বরং মুখহাত ধুয়ে ঠিকঠাক লক্ষ্মী মেয়ের মতো পড়তে বসলাম। কিন্তু হঠাৎই একটা অন্যরকম অস্বস্তি হওয়াতে ছুটে বাথরুমে গেলাম। ভয়ে আতঙ্কে স্তব্ধ হয়ে পড়লাম কারন খেয়াল করে দেখলাম প্যান্টিতে তাজা রক্ত গড়িয়ে যাচ্ছে আর জামার পেছনেও ছোপ ছোপ টাটকা রক্ত। কোত্থেকে রক্ত বেরুচ্ছে তা বুঝতে পেরে গা হাত পা আরো হীম হয়ে গেল। হঠাৎই মনে হলো আমার মনে হয় বাচ্চা হচ্ছে কারন কার কাছে যেন শুনেছিলাম বাচ্চারা পেটের ভেতর রক্তের মধ্যে ডুবে থাকে আর প্রসবের সময় রক্তসহ বেরিয়ে আসে। আমার মানসিক অবস্থাটা ঠিক কি ছিল সে মুহূর্তে তা আসলে ভাষায় বোঝানোটা মুশকিল। ম্যান্সট্রুয়েশান বা যাকে আমরা চলতি ভাষায় বলি পিরিয়ড, তার সম্পর্কে কোন ধারনাই আমার ছিলনা। বাড়িতে মা ছিল, বড় বোন ছিল, স্কুলের বন্ধুরা, আত্মীয়স্বজন, প্রতিবেশী কেউ কোনদিন এই প্রসঙ্গটাই কোনদিন টানেনি। আতঙ্কে পরীক্ষার পড়া মাথায় উঠলো। মা কে ভীষণ ভয় পেতাম তাই কিছু বল্লাম না আর বোনকেও বল্লাম না যদি মাকে বলে দেয় সেই ভয়ে। আর বাবা কিংবা ভাইদের এই লজ্জ্বাজনক কথা বলার প্রশ্নই ওঠেনা। কিন্তু রক্তের দাগতো আর বেশিক্ষণ চাপা দিয়ে রাখা যায় না। ব্রেকফাস্ট শেষ করে উঠতেই মা আর বোন ঠিক ধরে ফেললো আমাকে। কিন্তু খুবই অদ্ভুত ব্যাপার মুখে টু শব্দটাও করলো না দুজনে, শুধু যেন চোখে চোখেই নিজেদের মধ্যে বললো কিছু একটা। পরে আমার মাই বুঝিয়ে দিয়েছিল কিভাবে স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যাবহার করতে হবে, বললো এখন থেকে প্রতি মাসেই এমনটা হবে কিন্তু এর বেশি কিছু আর বললো না। শুনে এতো কান্না পেয়েছিল, ভাবছিলাম কি এমন অন্যায় করেছি যে এমন খারাপ একটা অসুখ হলো।
এই ব্লগটাতে অনেক কিছুই লিখে রাখি, তো ভাবলাম ম্যান্সট্রুয়েশানের অভিজ্ঞতা নিয়েও কিছু লিখি। এ তো কোন নিষিদ্ধ বিষয়বস্তু নয় (সত্যি বলতে কোন বিষয়বস্তুকেই আমি নিষিদ্ধ বলে মনে করিনা) বরং জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ণ অভিজ্ঞতাই, বিশেষ করে যখন প্রবল রক্তপাতের কারনে আর পেশীর ব্যাথার কারনে আমি ঘুমাতে পারছিনা মোটে সারারাত, দূর্বলতায় নিস্তেজ হয়ে পড়েছি প্রায়, আর সেই সাথে চারদিকটা ঘোলা দেখছি, তখন ম্যান্সট্রুয়েশান ছাড়া আর কি নিয়েই বা লিখবো।
ক্লাস এইটে যখন পড়ি তখন এক ঈদের সময় পিরিয়ড হয়েছিল। ঈদের জামা পরে সারাদিন বাসায় বসে ছিলাম বুক ভরা প্রবল চাপা কষ্ট নিয়ে। এমন হয়েছে সমুদ্রে ঘুরতে গেছি কিন্তু পানিতে নামতে পারিনি। বাইরে কোথাও স্যানিটারি অব্যবস্থার কারনে প্যাড পাল্টাইনি দীর্ঘ্য সময় তাই সাময়িক ইনফেকশানেরও স্বিকার হতে হয়েছে কখনো। তবে এ কথা সত্যি যে আমি সেই ভাগ্যবতীদের মধ্যে একজন যাদের ম্যান্সট্রুয়াল ক্র্যাম্প হয় না তেমন একটা। আমার এক বন্ধুর এমন অবস্থা হয় যে প্রায় মাসেই হসপিটালে ভর্তি হতে হয়। এক বন্ধু একবার অফিসের মিটিংয়ের মধ্যেই ব্যাথায় অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিল। আরেক বন্ধু একদিন দেখি ফেইসবুকে স্টেটাস দিল পরজন্মে সে যেন আর নারী হয়ে না জন্মায়। আমি মনে মনে খুবই কৃতজ্ঞ এই কারনে যে পিরিয়ডের ভোগান্তিটা এখনো পর্যন্ত আমার সহনীয় পর্যায়েই থাকে।
পিরিয়ডকে আমরা নারীরা যেভাবেই হোক সহ্য তো করে নিই জীবনের সিংহভাগ, কাউকে জানতে না দিয়ে, বুঝতে না দিয়ে। নিতান্ত অপারগতা ছাড়া নিজেদের দায়িত্ব কর্তব্যগুলোও পালন করে যাই এই পীড়াদায়ক রক্তপাতকে যুঝেই, তবু একেই নারীর দূর্বলতা, অশুচিতা, অযোগ্যতা কিংবা পাপের শাস্তি বলেও বারবার নারীকে ধিক্কার দেয়া হয়েছে এবং এখনও দেয়া হয় প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে এই তথাকথিত সভ্য সমাজে। অন্য ধর্মের মতামত জানিনা, কিন্তু ইসলামিক এক বইয়ে পড়েছিলাম আল্লার নির্দেশ অমান্য করে গন্দম ফল খাওয়ার অপরাধে নারীজাতির ওপর অর্পিত অনেকগুলো শাস্তির একটি শাস্তি হলো ঋতুস্রাব। জানিনা ঠিক এর কোন কোরানিক ভিত্তি আছে, না কি এ শুধু সেই নির্দিষ্ট লেখকের মনগড়া গালগল্প। তবে যেটাই হোক না কেন এ এক ইসলাম বিরোধী শাস্তিই বটে। কারন ইসলামে তো একজনের পাপের ভাগ আরেকজনের ঘাড়ে চাপানোর নিয়ম নেই, শাস্তিভোগ তো দূর। সব ধর্মেই নারীকে অশুচি অপবিত্র মনে করা হয় এই পিরিয়ডের কারনে। পিরিয়ডের সময়ে কোন ধর্মীয় আচার পালন করা যাবেনা, সুরা বা মন্ত্রপাঠ করা যাবেনা, এমন কি ধর্মীয় ভাবে পবিত্র কোন স্থানেও প্রবেশ করা যাবে না। কিছু কিছু ধর্মীয়ভাবে পবিত্রস্থানে তো নারীদের সবসময়ই যাওয়া নিষেধ। আমার বাবাকে যেখানে কবর দেয়া হয়েছে সেই গোরস্থানে নারীদের প্রবেশ নিষেধ। একজনকে কারন জিজ্ঞেস করেছিলাম, কেন, বলেছিল, "কবরস্থান পবিত্র জায়গা, এই জন্য আর কি মহিলাদের ঢোকা নিষেধ"। জবাব কি হতে পারে জানতাম তারপরও যখন জিজ্ঞেস করলাম পবিত্র জায়গা তো জানি, তা মহিলাদের ঢোকা নিষেধ হবে কেন? বললো "বুঝলেন না, মহিলাদের তো... ওই যে... মাসিক হয়"। এই বর্বর অসভ্য ইতর লোকগুলো ঠিকই জানে একজন মহিলার তিনশ পঁয়ষট্টি দিন মাসিক হয় না। নারীর আবেগ, অনুভুতি, কষ্ট, এমন কি প্রিয়জন হারানোর শোকও এদের কাছে বিদ্রুপের বিষয় মাত্র।
আমাদের সমাজের সভ্য মানুষেরা পিরিয়ড নিয়ে নারীবিদ্বেষী ও পশ্চাৎপদ ধারনাগুলো থেকে বেরিয়ে তো এসেছে কিন্তু তারপরও পিরিয়ড প্রসঙ্গটা এখনও যেন লোকসন্মুখে আলোচনার অযোগ্যই থেকে গেল, যেন পরোক্ষভাবে একটা লজ্জাজনক বিষয় হিসেবেই চিহ্নিত থেকে গেল। কোন কোন পরিবারে এমনও দেখেছি স্যানিটারি প্যাডের বিজ্ঞাপনের সময় টিভির চ্যানেল পালটে দেয়া হয়। বিশেষ কোন সুবিধা নয়, ম্যান্সট্রুয়েশান নিয়ে সচেতন হোক সমাজের সর্বস্তরের নারী ও পুরুষ, প্রয়োজনে ম্যান্সট্রুয়েশান নিয়ে যে কোন জায়গায় কথা যেন বলে যে কেউ। প্রবল মাইগ্রেনের ব্যাথা নিয়ে যেমন কেউ সাহায্য চায়, সহ্যের অযোগ্য পিরিয়ড ক্র্যাম্প নিয়েও যেন তেমনি চাইতে পারে, স্বাভাবিকভাবে, কোন লজ্জা না পেয়ে, যে কারো কাছেই, হোক পরিবারের সদস্য, অফিসের সহকর্মী কিংবা কোন অচেনা ব্যাক্তি। বিশেষ করে পিরিয়ড নিয়ে লজ্জা, লুকোচুরি আর অশুচিতার বিশ্বাস পরিবারেই ঘুচুক সবার আগে।
Smoky vision leads to an illusion of life
Smoky vision leads to an illusion of death
Breathing but not breathing
Thinking but not thinking
Chemicals make it faster n keen
A destination is always a Destination
Blue ceiling turns purple n then black
Chemicals oh chemicals
Build it all n then destroy it all
A destination is always a Destination
Human oh human
U r the biggest lie of Ur God
N God is the biggest lie of Urs
Live in a delightful illusion
Human oh human
U r the biggest lie of Ur Savior
N Savior is the biggest lie of Urs
Die in an immortal illusion
Chemicals make it faster n keen
A destination is always a Destination
Couple of years ago one of my friend (m confused though, whether he still holds there) said "...rather think bout ourselves, only, this is so ME n this is so U... what we can say bout life? life is life..." He is not a native, lives across thousads of miles. All I know bout him that he wanted something new, some charm of craziness, profound independence, state of peace, a beginning, skin n bone, may be a little tushy... even a newborn... would he be convinced to remain only a friend? ... um... NAH!
Motivational speaking has exceeded the fames of preaching for years, though I see vice versa on n on. During my routine drainy days I do feel hopeful sometimes but most oftenly my inner demons whisper to me to see through eyes n peel some skin. Every good speaker in this world struggles with their own insecurities worthfully. During every performance in my life, on or off script n on or off stage, my knee-heads worked much more. N everytime I asked to myself afterwards what's the meaning of all these? What we think will give a meaning to our life if turns meaningless then whats actually the point of existence?
My mom tried hard to decorate me with her desired props, dialogues, actions n thoughts. Every parent do so willingly or unwillingly... all fall in a systematic superstructure, n so I dont see any practical significant difference by the way. The fact is that when I find every prop, dialogue, action, thought n even existential idea disrespectful, vague n meaningless, my mom cries out to dear lord loud for her misery coz she finds giving birth or motherhood so meaningless n full of suffering. Our parents eventually get desperate to be perfect to sell their built-in idea, in a sense of consevation, I m not against this. But its heartbreaking to lose a loving one behind a priest or an extremist in any way.
Every typical family is somehow eagerly turns into a homogeneous nercissistic venture. Religious value system copes like a pro tool with it. When they say bout 'the bright side' then my little head decodes it 'the light side'... or may be 'the shallow side'.
M not a nihilist in a whole but human being is a very slow progressing species, I must say, unfortunately. N I m one of the super slow one... keeping wandering n questioning n over thinking n draining my youthful life without even noticing, unambitiously... pointlessly...
I was watching rain
N but rain
Watching them leaving
One after another
I was listening rain
N but rain
Listening them leaving
One after another
I always hv had a strong nose
They asked " U smell every little thing!!! Why r U so weird?"
I thought I can even smell a color a word a note a tone a smile a tear a brain a mind a soul a moment a past a future...
I always hv had a poor vision
They got disgusted " Where do U put Ur damn eyes?"
I thought I don't wanna see around up above below under near far inside deep...
Rather I wanna watch into a void
I always hv had a poor hearing
They got surprised "R U deaf? How cud U be still alive?"
I thought I dont wanna hear around up above below under near far inside deep...
Rather I wanna hear a silence through n through
I always hv had a sensitive tongue
They couldn't help laughing "Grow up! Test some spices. U r not a baby anymore."
I thought I dont wanna test all or everything too sweet too hot too salty too soury too bitter...
Rather I wanna be a monk n live on alms
I always hv had a delicate skin
They started yelling on me " What's the problem with U? We barely touched U!!!"
I thought I dont wanna be touched anymore too sweet too hot too salty too soury too bitter...
Rather I wanna be a wanderer n walk bare foot on n on
I always hv had an acute soul
They mocked even in silence "How could U manage to hold such a labish sadness in Ur soul? Turn around n rise on the bright side, U dumb!
I thought I dont wanna get a flash ever again too bright too alluring too alive too tempting n too lie...
Rather I wanna keep searching the truths in ginormous piles of darkness
I m watching rain
N but rain
Watching them leaving
One after another
I m listening rain
N but rain
Listening them leaving
One after another
n waiting
n waiting
n waiting...
All at once she saw him
N called him by his name
In between
Skies started falling
One by one...
She got cursed by humans
Days keep passing
One after one...
Everything ends up anyway
She now thinks calmly on her bed
Everything ends up
Little by little...
We lost a hope
But still there is left some beauty
So Its the time U see
Its the time to let it go
The soothing breeze smells like rain
moistured n fresh
Enters into every skin pore
Enters into every brain cell
Says, "let it go"
Says, "get free"
We lost a hope
But still there is left some beauty
Its the time to let it go
U see...
এখানে শিকারীদের জটলা
ওখানে শবেদের ভীড়
যদি বলো অন্য কোথাও পালাবো
একটা প্রশ্নও না করে বিক্রি করবো
শরীরের বদলে শরীর
বর্ষার ঝুম বৃষ্টিতে ভিজতে পারি তারপর
সর্দি কাশি জ্বর সব সয়ে নেবো
সয়ে যাবেও হয়তো
যদি দাবী করো
উন্মাদ শরীরের বদলে উন্মাদ শরীর
বৃষ্টির পর ভিজে চুলে অপেক্ষা করবো নাহয়
নাটকীয় রৌদ্রের জন্য
স্বপ্নময় রঙধনুর জন্য
যদি মাথা রাখতে দাও কাঁধে
উন্মুক্ত বালুকাবেলায়
আর নিঃশব্দেই চেয়ে নাও
পবিত্র শরীরের বদলে পবিত্র শরীর
Walls whisper to each other
walls never shout
United together to hold something
Dat nobody knows bout
Walls whisper to each other
Careful n straight
I wanna say to them something
They'll keep it right
They can keep tracks of days n years
They can defeat a fear
Cuddle with me whisper to me
Sheer walls devoted n dear
ফ্যান্টাসি শব্দটার মধ্যেই একটা অদ্ভুত ফ্যান্টাসি আছে। আমার মতো ফ্যান্টাসিপ্রেমীরা সেটা অনুভব করেন নিশ্চয়ই। ফ্যান্টাসিপ্রেমের মধ্যে আবার আছে নানান মাত্রা। এই যেমন আমি, আমাকে ফ্যান্টাসিপ্রেমী না বলে আসলে ফ্যান্টাসিবিলাসি বলাই হয়তো ঠিক হবে। বাস্তববাদি মানুষেরা হয়তো ভ্রুকুটি করবেন কিন্তু তাদেরও বলি যা কিছু বাস্তব তা নিয়ে কি করে এতোটাও নিশ্চিত হলেন, ভাবুন তো একবার? রবিঠাকুর বলেছেন "আমারি চেতনার রঙে পান্না হলো সবুজ, চুনি উঠলো রাঙা হয়ে"... এই না হলে প্রজন্মান্তরের বেস্টফ্রেন্ড! যাই হোক, আমি হই কিংবা আপনি হন আমরা সবাই অবচেতনার দাস দিন শেষে, বেশি কি কম সেও জানে আমাদের অনন্য নিপুন অবচেতনাই। মাঝেমধ্যে জানেন তো বেঁচে থাকাটা বড় গোলমেলে ঠ্যাকে। তা ঠেকুক, তাই বলে কি প্রেম দেবো না !?! মন, প্রাণ, প্রেম সব দিয়ে বেঁচে আছি, একেবারে শতভাগই। আর কিছু থাকুক বা না থাকুক, অবলম্বন, ওই যে, ফ্যান্টাসি। এ যেন একটা জীবন বা বহু জীবনের সমারহ আমি যাপন করে যাই এই বিশ্বাসে যে এর সবটাই সত্যি !!!
প্রয়োজন ফুরোয় না অপ্রতুলতার সম্ভারে
যে থাকে চির অমোঘ দৃষ্টির গোচরে
তাকে বলো সময় ফুরোয়
ঋতুময় এ বসুন্ধরায়
প্রয়োজন নয়
নিশ্চয়
আত্মার অংশ যে
থাকে ওইখানে ওই দূরে
তাকে ডাকিনি আর নাম ধরে
জীবনের উচ্ছাস থামেনি কোনদিন
এখানে যে প্রতীক্ষায় থাকে নবজন্মের
তার বড় দেরি হয়ে যায় বারবার স্বর্গাভিমুখে
কেউ কিচ্ছু বলছেনা
কেউ কিচ্ছু ভাবছেনা
কেউ যাচ্ছেনা কোথাও
কারো বুকে দগদগে ঘা
কারো দুচোখ অন্ধ হয়ে গেছে
কারো নিঃশ্বাসে মৃত্যুর গন্ধ
এই ভালোবাসা হীণতার লোকালয়ে
কেউ কিচ্ছু বলবেনা
কেউ কিচ্ছু ভাববেনা
কেউ যাবেওনা কোথাও
কাঁদো
কিছুটা কান্নার ভাগ তুমিও নাও
সময়টা ছিল তারুন্যের
কিন্তু মৃত্যু এসে ছিনিয়ে নিল সবকিছু
বুকের ভেতরে হুহু
মনে হয় ছাই হয়ে মিলিয়ে যাই বাতাসে
তবু
তুমিও কাঁদো কিছুটা
কাঁদতে কাাঁদতে ঘুমিয়ে পড়বে, দেখো,
একে ঘুম বলেনা, জানো তো,
এ হলো প্রাণহীন কান্না
সময়টা ছিল তারুন্যের
কিন্তু মৃত্যু এসে ছিনিয়ে নিল সবকিছু
হায়
আকাশ চিরে দিতে পারতো সে তারুন্যের তেজ
আর বৃষ্টি হয়ে নামতে পারতো সৃষ্টিশীল ধরিত্রীর বুকে
ক্ষমা কোরো আমায়
এই মৃত তারুন্যের নিষ্ফল কান্না
তোমার চোখ থেকেও ঝরুক কিছুটা
They say, "everything happens for a reason"
They say to hold on till the end
"Angels r around happy n busy,
Building a fortune my friend"
They say, "being alone is a blessing,
Good thing starts over from a void"
They say, "stars n planets r moving,
Bout to shine Ur way my friend"
They say, "if U lost all strings
If U can survive alone in dark
U will become wiser n mightier
Just keep on thriving n leave a mark"
They say n keep saying to keep me awake
While I cant push anymore a tired heart
I dont know what is life n what bout blossom
Only know I m standing alone with a handful of my own dust
বুড়ো ডুমুর গাছটায় ভোর থেকেই পাখিদের বিরামহীণ কোলাহল
এই শান্ত গলিটার আলো হাওয়া তীক্ষ্ম তরঙ্গে চিরচিরে
আদ্র আদুরে ত্বক আর চুলে আয়েশি চোখ মেলি
চিরকালের চেনা শহরে
কোন এক প্রতিবেশীর বাড়ি থেকে শঙ্খধ্বনি ভেসে আসে তারপর কাঁসর ঘন্টাও বেজে ওঠে
একটু দূরেই বাবা সেই যে ঘুমিয়েছে
ওর সমাধি ঘিরে নাকি ফুটে থাকে দারুণ প্রশান্তির ফুল গাছেরা, কৃষ্ণচুড়াটা নাকি কৈশোর ছুঁয়েছে
শুনতে পাই
ওখানে তো আমার যাওয়া বারন
এখানে আকাশ নীল হয় বেশি, কালোও হয় বেশি
এমন প্রবল বর্ষা নামে যে অপ্রতুলতা ছেয়ে যায় চেতনায়
চিরকালের প্রিয়তম শহর
চিরকালের দূ:খেরও শহর
পাহাড়গুলো দেখতে বেরুবো
সমুদ্রের হাওয়াও খেয়ে আসবো ভাবছি
তারপর ফিরে যাব আমার নতুন আবাসে
আর হয়তো আসা হবে না ফের কোনদিন
নরম চুল আর কোমল ত্বকের দূরন্ত শৈশব
দুচোখে অপার বিষ্ময় নিয়ে
দেখে যায় অনন্য পৃথিবী
তার চোখে অসামান্য হয় নিতান্তটুকুও
দারুণ হতাশার দিনেও
সুবর্ণ কঠিন দেয়ালে হোঁচট খায় দুচোখ
তার নিষ্পাপ চোখে, মনে আর হাতে
উজ্জ্বল ফুটে উঠেছে দেখি কারো পোট্রেট
সুন্দরতম এ কি আমারই চির চেনা মুখ?
হায় অবিচল দেয়াল
নিষ্পাপের ভালোবাসা
তোমাকেও করে তোলে মমতাময়
আর আমাকেও কাঁদিয়ে যায় অদ্ভুত করুন আত্মপ্রেমে
[আমার ভাতিজি মাহসিনের ছ'বছর বয়সে আঁকা ঘরের দেয়ালে আমার পোট্রেট ও বলেছিল "দ্যাখো ফুপি তোমার রেইনবো হেয়ার!"]
এমন মন নিয়ে এসেছিল সে
এতো সবুজ, এতো নরম
যেন ভোরের কচি ঘাস
এমন মন নিয়ে এসেছিল সে
এতো স্বচ্ছ, এতো গভীর
যেন পবিত্র জলাশয়
একমনে চলতে চলতে এসেছিল লোকালয়ে
ওরা ভাবলো চোর, ডাকাত, খুনে...
আরও কতো কি...
সে শুধু ফ্যালফ্যাল চেয়ে থাকলো
যেন বলতে চাইলো
"ভালোবেসে এসেছি আমি
দ্যাখো এই বুকে কেমন ওম
দ্যাখো কতো নরম দু'হাত পেতেছি
সব ফেলে এসেছি, জানো..."
ওদের সন্দেহপ্রবণ মন আরও কালো হলো
বটে... এ মহা ধুরন্ধর...
রাশি রাশি তীর ছুঁড়ে ছুঁড়ে দিলো ওরা অব্যর্থ
যন্ত্রণায় কাঁদতে কাঁদতে অন্ধ হলো সে
কিন্তু মরে গেলো না ঠিক একেবারে
তারপর ওরা একে একে চলে গেলো যে যার কাজে
আকাশে মেঘ করলো ভীষণ
ঠিক মহাপ্রলয়ের আগে আগে যেমন হবার কথা থাকে
হাতড়ে হাতড়ে মুঠো মুঠো ধুলো শুঁকে নিতে লাগলো সে
ঠিক যেন দক্ষ কুকুর
অবিচল বিষন্ন ক্ষুব্ধ আকাশের নিচে
বহুকাল
একাই
তারপর ধরলো বাড়ির পথ
চোখ ফিরে চাইনা তার
বিশ্বাস যে হারায় চিরতরে
জেনো তার চাইনা কিছুই আর
এ মুখে যেন লাবণ্য ধরে রাখি আজীবন
জীবন এ্যাতো ছোট ক্যানে?
আর হৃদয়কে ভিজিয়ে রাখি উষ্ণ মমতায়
আজীবন হেঁটে হেঁটে দূরে দূরে যাই
বারবার ফিরে ফিরে আসবো বলে
জীবন এ্যাতো ছোট ক্যানে?
অচ্ছুত বিবাগি কবি হয়ে গিয়েছিলাম কবে,
জানিনা
ছোট ছোট পোকাদের জীবনের গান
এঁকে রাখি দুচোখের পাতার নিচে
হায় জীবন...
জীবন এ্যাতো ছোট ক্যানে?
শান্ত জলে মাছেরা কৌতূহলী মুখ তুলে তুলে
সূর্যকে দেখে নেয় হয়তো
আমিও হবো তোমাদের সঙ্গী এক
তলিয়ে যখন যাবো
যদি চাও তো খাদ্য হতেও পারি
হায় জীবন...
জীবন এ্যাতো ছোট ক্যানে?
বজ্র আঁটুনি
গেরোটা যথারীতি ফষ্কা
পাপা আছে মামা আছে
আর আছে বাবুষ্কা
আলমিরা ভর্তি
ফ্রিজটাও ভর্তি
বুকটা শুধু ফাঁকা
আকাশ থেকে বৃষ্টি পড়লে
কিংবা বৃষ্টি থেমে গেলেও
কেঁদেই মরে আনুষ্কা
চাঁদ ওঠে ফুলও ফোটে
ঘরের ভেতর হাতি
কেউ যদি তার ঘুণও জানে
খাবি এমন লাথি...
নই কারো স্বজন আর
কিংবা প্রেমিকা
মাঝ সাগরে ভুজংভাজং
ডিপ্রেশনে ঢাকা
মিনিয়েচার নয়
মিনিমালিজমের ভক্ত
মনের মতো জীবন পাওয়া
সহজ নয়, বেশ শক্ত
সোসাইটি টা উগরে দিল
আবেগ বিবেক প্যাশন
খামচি খাওয়া মুখ
সর্বকালের ফ্যাশন
আমি আছি তুমি আছো
সে ছিল সেও ছিল
এ থাকে ও থাকে
যোজন যোজন দূর
গুমরে কাঁদে
মরেও যায়
ভালোবাসার সুর
জঠর আছে যোনি আছে
চাওতো পাবে সব
শুধু বলো তুমি নও
মিথ্যেবাদি ঠগ
অমুক হও তমুক হও
হও প্লেবয় কামুক
এই পৃথিবী তোমার হোক
ওই স্বর্গও তোমার হোক
বিক্রি শুধু করোনা
ভালোবাসার সুখ
তোমার জন্য গোলাপ
সহস্র নীলপদ্ম
সব বিমূর্ত কবিতা
গানের সুর ও ছন্দ
তোমার জন্য বসন্ত
তোমার জন্য বৃষ্টি
যন্ত্রণা ও সাধনায়
প্রজাপতির সৃষ্টি
সে ছিল সে আছে
থাকবে চিরকাল
তোমার জন্য আপেক্ষা
তপ্ত রঙিন গাল
তোমার জন্য জন্ম নেবে
নিদারুণ বারবার
পড়তে যদি পারো
চোখের ভাষা তার
জ্ঞানী লোকেরা বলে
বোকারাই করে তাড়াহুড়ো
তবে আমি অসহায়
শুধু প্রেমে পড়ে যাই তোমার
এভাবেই কি রয়ে যাবো
হবে কি পাপ কোনো
যদি হই আমি অসহায়
আর প্রেমে পড়ে যাই তোমার
যেমন নদী বয়
সাগরেই ছুটে যায়
প্রিয়তম, জেনে নাও
কিছুতো আমাদের টানে
দুহাত বাড়িয়ে দিলাম
এ জীবনও তোমায় দিলাম
কারন আমি বড় অসহায়
প্রেমে পড়ি শুধু তোমার
[এলভিস প্রিসলি থেকে ভাবাঅনুবাদ]
https://youtu.be/2YFYRYUoCPQ
Forever I Nurtured a Mysterious Bird Forever I nurtured a mysterious bird, which never discloses its identity. For this grief, my eyes ...