Friday, January 8, 2021

গল্প : সাত : খেলা

কেউ কেউ প্রশ্ন করেন আমি কি গল্প বলি না গালগল্প করি? না, আমি গালগল্প করিনা কারন একা একা গালগল্প করা যায় না। আমি আমার মাথার ভেতর গল্প বানাই এবং সেটাই বলি। এই যেমন এখন আমি আছি একটা জন্মদিনের পার্টিতে, না ভয় পাবার কিছু নেই, আসলে আমি আমার ঘরেই আছি, একজন কাকতলীয় NeoResponsible মানুষ হিসেবে এই মহামারীর দিনে আমি পারতপক্ষে ঘর থেকে বেরই হইনা এবং পার্টিতেও যাইনা। না, আমি কোন নাকউঁচু বা Statemental Celebrity ও নই, সত‍্যি কথা বলতে কি আমাকে আসলে কেউ পার্টিতে ডাকেই না। তবে এতে আপাতত শাপে বর হয়েছে কারন আমার এখন গল্প বানানোর অফুরন্ত অবসর। তা যা বলছিলাম, আমি এখন আছি একটা জন্মদিনের পার্টিতে, একে আসলে পার্টি বলা হয়তো ঠিক হচ্ছে না, বরং বলা যায় জনা বিশেক প্রায় সমবয়সী বন্ধুরা আজ এখানে আলিয়ার অষ্টাদশ জন্মদিনে তাকে শুভেচ্ছা জানাতে এসেছে কোন পূর্বপরিকল্পনা বা নিমন্ত্রণ ছাড়াই। আপাত দৃষ্টিতে এ বাড়ির অন‍্য সদস‍্যদের এমনটাই মনে হলেও, এখানে উপস্থিত বন্ধুরা এবং আলিয়া নিজেও জানে যে এখানে সবাই কিছু আলাদা আলাদা রকম মূখ‍্য উদ্দেশ‍্য নিয়ে এসেছে। আলিয়া তেমন কোন জনপ্রিয় মেয়ে নয় যে এতগুলো সমবয়সী গুনগ্রাহী এবং শুভাকাঙ্খী ওর জন্মদিন মনে রাখবে এবং স্বশরীরে উপহার হাতে উপস্থিত হবে। ওই যে দেখুন বাঁ দিকে কোনার সোফাতে সপ্রতিভ চোখওয়ালা কিন্তু একটু গম্ভীর নায়ক নায়ক দেখতে যে ছেলেটা বসে আছে ওকে সবাই ঠাট্টা করে ডাকে কুমার, ওর একটা উদ্দেশ‍্য আছে এবং সে আজ প্রথম এবং শেষবারের মতো এই বাড়িতে এসেছে। আগে থেকেই জানি আমি কারন গল্পটার প্লট আগে থেকেই কিছুটা তৈরী আছে। তা আমাদের এই কুমার এখানে এসে খুব চিন্তায় পড়ে গেছে কারন প্রথমত সে জানতো না এতো লোকজনের  ভীড় থাকবে কারন সে ভেবেছিল আজ আলিয়ার সাথে একান্তে কিছু কথা বলবে আর দ্বিতীয় কারনটি হল শিখা, যে মেয়েটি, ঠিক বোঝা যাচ্ছেনা কেন, ওকে দেখার পর থেকে এতো উচ্ছসিত হয়ে পড়েছে এবং যে কেউ বুঝবে যে সে খুবই লাফালাফি করছে এবং কুমারের গা ঘেঁষে থাকার চেষ্টায় আছে সারাক্ষণ। কুমার তার কৌমার্যের বিমূর্ত ইমেজের ব‍্যাপারে অন্তত আজ এই মূহুর্তে বেশ রক্ষণশীল একটি মানসিক অবস্থানে আছে আর সে বুঝতে পারছে এখানে অন‍্য আর সবাই যতই দেখাক যে তারা খানের গানে এবং নানান বিচিত্র গল্পে মশগুল হয়ে আছে, আসলে এরা সবাই তাকে সারাক্ষণই নজরে নজরে রাখছে। এই খান ছেলেটা হঠাৎ কোন আকাশ থেকে উদয় হলো তা এখানে অনেকেই বুঝতে পারছে না কারন এরা বেশিরভাগই আগ থেকে খানকে চেনেনা আর যারা চেনে তারাও খুবই সামান‍্যই চেনে, পূর্বালাপ তেমন একটা নেই বললেই চলে। আলিয়ার এতো প্রতিভাবান একটি বন্ধু আছে যার কথা ওরা জানতোই না এটা ভেবে অনেকেরই ভীষণ মেজাজ খারাপ হচ্ছে এখানে। এই আলিয়া মেয়েটা আসলে কি করে, কোথায় যায়, কি ভাবে আর কার কার সাথেই বা মেশে কখন সেটা ওরা কেউই জানতে পারে না। তা খান দেখতে পুরোই এক বছর বিশেকের ঝকঝকে যুবক, সে যে প্রতিমূহুর্তেই টগবগ করে ফুটছে তা একজন অন্ধও ওর আশেপাশে থাকলে টের পাবে। ওর যৌণ আবেদনময় কন্ঠস্বর এবং গায়কীতে ইতিমধ‍্যেই কয়েকজন ধরাশায়ী হয়ে পড়েছে, তার ওপর সে গীটারটাও দারুণ বাজায়। তবে এখানে ভক্তের পাশাপাশি দুজন শত্রুও তৈরী হয়েছে, দুজন সমবয়সী ছেলে, মেয়েদের মনোযোগ পাওয়াটাই যাদের এখন এই বয়সের একমাত্র উদ্দেশ্য এবং সাধনা। ওরা নিষেধ সত্বেও পুরো দৃশ‍্যটা সহ‍্য করতে না পেরে বারান্দায় গিয়ে সিগারেট ফুঁকছে আর একজন বলেই বসলো "কোত্থেইকা জুটসে এই বালের পোলাটা বল তো? হ‍্যায় তো মনে হয় নিজেরে Finneas ভাবতেসে। Motherfucker টারে মন চাইতেসে তুইলা নিচে ফালায়া দিই। আর পুরা নাম কি হ‍্যার? এইটা কি আমরিকা? last name এ কে কারে ডাকে এখানে? আর দ‍্যাখসোস, মাইয়াগুলা কেমন খান খান কইরা crush খাইতেসে!!!"


তবে ওইদিকে খান একটু চিন্তায় আছে কারন আলীয়া অত‍্যন্ত নির্লিপ্ত চেহারা নিয়ে বসে আছে যেন কোন কিছুই ওকে স্পর্শ করছে না। আলীয়ার এই শীতল চেহারাটা বাকি পুরো জীবনটা খানকে যে বয়ে বেড়াতে হবে না এবং বিষাদগ্রস্ত করে তুলবেনা তা কে বলতে পারে?

খানের নব‍্য গুণগ্রাহীদের প্রায় সবাই হল আলিয়ার বয়সী মেয়েরা যারা প্রায় প্রত‍্যেকেই শুধুমাত্র আনন্দ করবে বলেই এসেছে এবং কেউ কেউ নির্দোষ প্রেমেও পড়ে গেছে ইতিমধ‍্যে, দুএকজন আছে যারা এসেছে অন‍্য সব দিনের মতোই মতো আলীয়ার এবং অন‍্যদেরও ব‍্যাপার স‍্যাপার বুঝতে কারন আড্ডা ও হুল্লোড় নয়, ওদের জীবনের প্রধাণ বিনোদন হল পরচর্চা করা এবং খুবই শৈল্পীকতার সাথে গুজব ছড়ানো। তবে ওই যে জানালায় হেলান দিয়ে এইদিকে মুখ করে দাঁড়িয়ে আছে যে মেয়েটা একটু ফর্সা মতোন এবং বেশ কটু রঙের একটা কামিজ পরে আছে এবং আপাতদৃষ্টিতে অন‍্যদের চেয়ে যেন একটু backdated দেখতে, পারতপক্ষে সে আসলে একজন সুক্ষ্ম বিশ্লেষক। প্রথম কিছু মিনিটেই সে মোটামুটি বুঝে নিয়েছে এখানে কোন ছেলেটা বা মেয়েটার পরিবারের মাসিক আয় কতো এবং সামাজিক অবস্থানই বা কোথায়। এমন চরিত্ররা সাধারনত কোন নির্দিষ্ট কারন ছাড়া কোথাও যায়না বা কিছু করেও না। ওর নাম হল সারা আর গত বছর চারেক হলো সে আলীয়ার সাথে আঠার মতো লেগে আছে কিংবা প্রতিনিয়ত ছায়ার মতো অনুসরণ করে চলেছে একটা Stalker এর মতো। না ব‍্যাপারটা ঠিক এমন নয় যে আলীয়া কোন ধনী পরিবারের মেয়ে বা কোন অপরুপ সুন্দরী কিংবা এই বয়সেই কোন অসাধারণ সফলতা পেয়ে গেছে। বরং আলীয়া একটি মধ‍্যবিত্ত পরিবারের, সাধারন মেধার এবং অত‍্যন্ত সাধারন চেহারার একটি মেয়ে। আলীয়াও জানে এই সারা তার কোন বন্ধু নয় বরং একটা বাস্তব দুনিয়ার Stalker, যা যেকোন রোমহর্ষক ও ভীতিকর চলচ্চিত্রের চরিত্রের চাইতেও বহু বহুগুণ ভয়ংকর একটি ব‍্যাপার। আর ইতিমধ‍্যেই এই অত‍্যন্ত বুদ্ধিমান মেয়েটা ওর পরিবার, কিছু প্রতিবেশী, কিছু বন্ধুবান্ধব এমন কি কিছু আত্মীয়স্বজনের সাথেও সুসম্পর্ক তৈরী করে তুলেছে এবং কিছু জটিল পরিস্থিতি এবং সমীকরন তৈরী করে ফেলেছে। বাকি তিন চারজন এসেছে এখানে যারা আলীয়ারই শুধু নয়, হয়তো সবারই নির্দোষ শুভাকাঙ্খী এবং মন থেকেই উপহার হাতে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে এবং একটা ভাল সময় কাটাতে এসেছে। আপনারা হয়তো ভাবছেন আমি এখানে কি করছি? হুম। দেখুন আমাকে তো থাকতেই হবে এখানে কারন গল্পটা আর এর চরিত্রগুলোতো আমিই বানাচ্ছি। তবে জেনে রাখুন আমিও আলিয়ার একজন সাধারন বন্ধুই যার একজন গল্পবলিয়ের চোখ, কান ও কল্পনা সজাগ থাকে প্রতিনিয়ত চারদিকে। আমারও একটি মূখ‍্য উদ্দেশ‍্য আছে এখানে আসবার তা হল গল্পের উপকরন পাবার সম্ভাবনা থাকলে আমি আবার লোভ সামলাতে পারি না। আর উপহার? তা ভাবছি এই গল্পটাই নাহয় উপহার দেব আলীয়াকে ওর এই অষ্টাদশ জন্মদিনে আর আশা করছি এই গল্পটা ওর বাকি জীবনটা মনেও থাকবে আর সময় সময় কাজেও আসবে।


যাই হোক এই জন্মদিনের পার্টিটা পরিকল্পিত কিংবা নির্দোষ বন্ধুত্বপূর্ণ না হলেও পুরোপুরি জমে উঠেছে। খাওয়াদাওয়াও চলছে কিছু না কিছু। ওরা এতোজন হঠাৎ এসে পড়ায় সব খাবার অনলাইনেই অর্ডার করেই আনা হয়েছে। আর দুএকজন সাথে করে একদুটা জয়েন্টও নিয়ে এসেছে কিন্তু ঠিক সুযোগ করে উঠতে পারছে না। শেষে আলীয়াই সকলকে নিয়ে ছাদে চলে গেল। ওর দাদার বানানো  এই পুরোনো বাড়িটায় আধুনিক সুযোগ সুবিধাগুলো ঠাকঠাক না পাওয়া গেলেও এই ছাদটা যেন সব আবদারই মিটিয়ে দিতে পারে। আশেপাশে এখন সব উঁচুউঁচু বাড়িগুলোর ছায়ায় এই দোতলা বিড়িটা অন্ধকার হয়েই গেছে বলা যায় কিন্তু তারপরও ছাদে এসে একটু প্রাণ খুলে শ্বাস নেয়া যায় যেন। আর তাছাড়া বাড়ির দক্ষিণে ছোট্ট একটা বাগান আছে সেখানকার কিছু গাছ এতোদিনে এই ছাদটাকে পেরিয়ে গেছে তাই দারুন সব ছবি তোলার জন্য এই ছাদটা আদর্শ। আমরা সবাই যখন ছবি তুলতে এবং জয়েন্টে টান দিতে ব‍্যস্ত আছি সেই মূহুর্তে শিখা চেষ্টা করছে কুমারের সাথে কিছু একান্ত অনুভুতি ভাগ করে নিতে। কুমার তেমন একটা আগ্রহ বোধ না করলেও অনুরোধ শুনে শিখার বেশ কিছু ছবিও তুলে দিয়েছে এরমধ‍্যে। আমাদের আলীয়া এতক্ষণে মনে হচ্ছে একটু খোশমেজাজে আছে আর আজকের দিনের ঘটনাগুলো একের পর এক যা ঘটছে তা ওর ভালই লাগছে। শুধু তাই না আলীয়া আর খান খালি গলায় একটা  ব‍্যাতিক্রমি প্রেমের গানও গাইতে শুরু করলো দুজনে 


"I'm off the deep end, watch as I dive in

I'll never meet the ground

Crash through the surface, where they can't hurt us

We're far from the shallow now


In the shallow, shallow

In the shallow, shallow

In the shallow, shallow

We're far from the shallow now"


কিন্তু হঠাৎই সবার মনোযোগ কেড়ে নিল শিখা কারন কে জানে কেন কুমার হঠাৎ ওকে একটা চড় মেরে বসেছে। চড়টা মেরে সে নিজেই ভীষণ ভ‍্যাবাচ‍্যাকা খেয়ে কি করবে বুঝতে পারছে না যেন। শিখা বাঁগালে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে আর কুমার দুহাতে মুখ ঢেকে জোরে জোরে মাথা নাড়ছে, যেন বলতে চাইছে এটা একটা দুঃস্বপ্ন, কিছুই ওর হাতে নেই আর সে বিশ্বাসই করতে পারছেনা এতো খারাপ একটা দিন ওর জীবনে কি করে আসলো। কিছুক্ষণ পর কোনরকমে শুধু শিখাকে অনুনয় করে বললো "I m sorry. Please...I m sorry... আমি..."। আলীয়া গিয়ে শিখার কাঁধে হাত রাখতেই শিখা ছুটে নিচে নেমে গেল। কুমার কিছু একটা বলতে যাচ্ছিল কিন্তু ওকে থামিয়ে দিয়ে আলীয়া বললো "Please don't let her go alone. মেয়েটা আস্ত একটা পাগল। ওকে বাড়ি পৌঁছে দিন Please." কুমার একমূহুর্তে যেন আলীয়ার চোখের গভীরে কিছু পড়ে নিতে চাইলো তারপর শিখার পেছন পেছন ছুটে গেল।


সারা কখন যে আলীয়ার ঘাড়ের ঠিক পেছনে এসে দাঁড়িয়েছে আলীয়া টেরই পায়নি। সারা ওর কানের কাছে একরকম মজা পাওয়ার সুরেই যেন বললো "বলেছিলাম ! এসব থার্ডক্লাস মেয়েদের এতো মাথায় তুলো না। সারাদিন তো ওর কান্ড দেখলাম। আর এই কুমার, ওরও কোন ক্লাস নেই। কাদের সাথে মেশো!" আলীয়া একটা ক্ষেপে যাওয়া দৃষ্টি নিয়ে সারার দিকে কয়েক সেকেন্ড তাকিয়েই সবাইকে উদ্দেশ‍্য করে বললো "Guyz! নিচে যাই এবার। চা-টা কিছু একটা খাই গিয়ে।" 


নিচে আলীয়াদের বসবার ঘরে ফিরে এসে কারো যেন তেমন আর কোন উৎসাহ দেখা যাচ্ছিল না। আমাদের আজকের তারকা অতিথি খান রীতিমত ভ‍্যাবাচ‍্যাকা খেয়ে গুম মেরে কি যেন একমনে ভাবছে। সারাও ওকে কি সব যেন অল্প কথায় বোঝালো। বেচারা তাতে মনে হল আরো চিন্তায় পড়ে গেছে। দুটো ছেলে যারা মেয়ে পটাতে এসেছে তারা তাদের Gym Workout, Athleticism এবং প্রতিদিনকার Diet নিয়ে গল্প করছে আর কথার ইঙ্গিতেই অনেকটা নিজেদের শক্তিমত্তার প্রমাণ দিয়ে ফেলেছে। এতক্ষণে ওরা আসলেই বেশ মনোযোগ পাচ্ছে দেখতে পাচ্ছি। gossip কুইনদের এখানে সত‍্যি বলতে কি আর এক মুহূর্তও ভাল লাগছে না ওরা বুঝে নিয়েছে আজকের মত এখানকার নাটক সব শেষ। ভালমানুষ গোছের WellWisher বন্ধুগুলো যেন আলীয়াকে আরো ভালবাসে ফেলেছে আজ আর ওর ভবিষ‍্যৎ নিয়ে একটু চিন্তিত হয়ে পড়েছে। আসলে তা চিন্তারই বিষয় কারন বছর খানেক আগে আলীয়ার বাবা মারা যাবার সময় অনেক ধার দেনা রেখে গিয়েছিলেন। সেগুলো ফেরত দিতে পরিবারটা প্রায় সর্বশান্তই হয়ে পড়েছে। থাকার মধ‍্যে এই বাড়িটা আছে বলেই বাঁচোয়া। বড় ভাইটা মাত্র পাশ করে বেরিয়েছে, ঠিকঠাক নিজের পায়ে দাঁড়াতে বেশ অনেকটাই সময় লাগবে বলে মনে হচ্ছে। বাকি ভাইবোনেরা এখনো সব স্কুল কলেজে পড়ছে। মায়ের স্কুলের চাকরিটা থেকে আর বাড়ির নিচতলার ভাড়া থেকে যা পাওয়া যায় তাই দিয়ে কোনরকমে চলছে ওদের। অর্থকষ্টে যারা অভ‍্যস্ত তারা অনেক প্রতিকূলতায় সহজে মানিয়ে নিতে পারে কিন্তু যারা মোটামুটি স্বচ্ছলতার মধ‍্যে বড় হয় তাদের হঠাৎ অর্থকষ্টে পড়াটা অনেকটা মহাবিপদের মতোই। এই রকম সাতপাঁচ ভাবনা ভাবতে ভাবতে আর আবারো শুভকামনা জানাতে জানাতে আমরা সবাই যখন বিদায় নিচ্ছি তখনই হঠাৎ আলীয়া আমাকে পুরোপুরি অবাক করে দিয়ে আমার কানের কাছে প্রায় ফিসফিস করে বললো "Thanks a LOT !!! আমার জন‍্য ভেবো না। আমি অতোটাও বোকা নই Dude! Everything will fall in places... Today... Tomorrow... or Someday ever after. এটা আমার খেলা। I will PLAY it all by MYSELF."

https://youtu.be/UprcpdwuwCg





No comments:

Post a Comment

English Translation of Bangla Folk Song: Fakir Lalon Shah; চিরদিন পুষলাম এক অচিন পাখি; Forever I Nurtured a Mysterious Bird

 Forever I Nurtured a Mysterious Bird Forever I nurtured a mysterious bird, which never discloses its identity. For this grief, my eyes ...